Pages

Tuesday, 3 September 2019

নাস্তিক ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহন


আজকে সকল নাস্তিক ইসলাম গ্রহণ করবে!!😎😎
=================================
বাইবেলে সরাসরি মুহাম্মদ সাঃ এর নাম।। ইহুদীরা খ্রিস্টানদের ধর্মগুরু কিভাবে ধরা খায় দেখুনঃ https://youtu.be/HpmBo2NVQNk

এইবার দেখুন অনলাইনে অরিজিনাল হিব্রু বাইবেল থেকে সরাসরি শেষ নবী মুহাম্মদ সাঃ এর নামঃ-
Listen to the songs of Solomon in its original form, in Hebrew where Muhammad is mentioned by name:
http://www.mechon-mamre.org/p/pt/pt3005.htm

এইবার ভিডিওতে দেখানো হিব্রু শব্দটি কপি করে ঠিক এইখানে ট্রান্সলেট করে দেখুন ইংরেজি তে কিভাবে Muhammad শব্দটি আসেঃ- www.freetranslation.com/

পনেরশ বছর পুর্বের বাইবেল উদ্ধার হয়েছে সম্প্রতি যেখানে, যীশু আঃ কে নবী ও নবী মুহাম্মদ সঃ এর আগমনের কথা বলা আছে, https://en.wikipedia.org/wiki/Gospel_of_Barnabas

সর্বশেষ স্পষ্ট প্রমাণঃ ইহুদীদের বাইবেল কি বলে দেখুনঃ সুস্পষ্ট প্রমাণ বাইবেলের যিশাইয় এর ২৯নং অধ্যায়ের ১২নং গতে বলা হয়েছেঃ “আবার যে লেখা পড়া জানে না, তাহাকে যদি সে তাহা দিয়া বলে, অনুগ্রহ করিয়া ইহা পাঠ কর, আমি তোমার ইবাদত করি। তবে সে উত্তর করিবে আমি লেখা পড়া জানি না।”

হযরত মুহাম্মদ (স) এর বয়স যখন ৪০ বছরে উত্তীর্ণ হল তখন তিনি কাবার অদূরে (প্রায় তিন মাইল উত্তরে) হেরা নামক পাহাড়ের গুহায় ধ্যানমগ্ন থাকতেন। ধ্যানমগ্ন অবস্থায় প্রধান ফেরেস্তা জীব্রাঈল (আঃ) হযরত মুহাম্মদ (স) কে বললেন ‘ইকরা’ অর্থাত্‍ ‘পড়’। মুহাম্মদ (স) ভয় পেয়ে বলে উঠলেন ‘আমি তো পড়তে জানি না।’

বিবেকের প্রশ্নঃ মুহাম্মদ সাঃ যদি আল্লাহ প্রেরিত সত্য নবী না হয়ে থাকে তাহলে মুহাম্মদ সাঃ জন্মের আরো শত হাজার বছর আগে প্রাচীন ধর্মগ্রন্থ গুলোতে কে লিখে দিয়েছিলো এই ভবিষ্যদ্বাণী???
===================================
বিঃ দ্রঃ নাস্তিকরা সকল ধর্মকে মিথ্যা বলে আর মুসলিমরা সকল ধর্মকে সত্য প্রমাণ করে ইসলামের ঝাণ্ডা উরিয়ে নাস্তিকতা বিদায় করে দিলো পৃথিবীর মানচিত্র থেকে।।
====================================
বাজপাখী প্রায় ৭০ বছর জীবিত থাকে ।। অথচ ৪০ আসতেই ওকে একটা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে হয় ।। ওই সময় তার শরীরের তিনটি প্রধান অঙ্গ দুর্বল হয়ে পড়ে ।।
১. থাঁবা(পায়ের নখ) লম্বা ও নরম হয়ে যায় ।। শিকার করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে ।।
২. ঠোঁট টা সামনের দিকে মুড়ে যায় ।। ফলে খাবার খুটে বা ছিড়ে খাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায় ।।
৩. ডানা ভারী হয়ে যায় ।। এবং বুকের কাছে আটকে যাওয়ার দরুন উড়ান সীমিত হয়ে যায় ।।
ফলস্বরুপ শিকার খোঁজা, ধরা ও খাওয়া তিনটেই ধীরে ধীরে মুশকিল হয়ে পড়ে ।। ওর কাছে তিনটে পথ খোলা থাকে ।।

১. আত্মহত্যা
২. শকুনের মত মৃতদেহ খাওয়া
৩. নিজকে পুনরস্থাপিত করা ।।

ঐ সময় ও একটা উচু পাহাড়ে আশ্রয় নেয় ।। সেখানে বাসা বাঁধে ।। আর শুরু করে নতুন প্রচেষ্টা ।।
সে প্রথমে তার ঠোঁট টা পাথরে মেরে মেরে ভেঙে ফেলে ।। এর থেকে যন্ত্রণা আর হয় না ।। একইরকম ভাবে নখ গুলো ভেঙে ফেলে আর অপেক্ষা করে নতুন নখ ও ঠোঁট গজানোর ।।
নখ ও ঠোঁট গজালে ও ওর ডানার সমস্ত পালক গুলো ছিড়ে ফেলে ।। কষ্ট সহ্য করে অপেক্ষা করতে থাকে নতুন পালকের ।। ১৫০ দিনের যন্ত্রণা ও প্রতীক্ষার পর সে সব নতুন করে পায় ।। ফিরে পায় আবার সেই লম্বা উড়ান আর ক্ষিপ্রতা ।।
এরপর সে আরো ৩০ বছর জীবিত থাকে আগের মত শক্তি ও গরিমা নিয়ে ।।

অনুরুপ মানুষের--
ইচ্ছাশক্তি, সক্রিয়তা ও কল্পনা... দুর্বল হয়ে পড়ে ৪০ আসতে আসতেই ।। অর্ধজীবনেই আমাদের উৎসাহ, আকাঙ্খা, শক্তি কমে যায় ।।
আমাদেরও আলস্য উৎপন্নকারী মানসিকতা ত্যাগ করে, অতীতের ভারাক্রান্ত মনকে সরিয়ে জীবনের বিবশতাকে কাটিয়ে ফেলতে হবে, বাজের ঠোঁট, ডানা আর থাঁবার মত ।।
১৫০ দিন দরকার হবে না, ১মাসও যদি আমরা চেষ্টা করি তাহলে আবার আমরা পাবো নতুন উদ্যম, অভিজ্ঞতা ও অন্তহীন শক্তি ।।

**নিজেকে কখনোই হারাতে দেবেন না আর হার ও মানবেন না!!
======================================\
পিথাগোরাস:-

সামোসের পিথাগোরাস বা পীথাগোরাস (খ্রিস্টপূর্ব ৫৭০ – ৪৯৫ অব্দ) ছিলেন একজন আয়োনীয় গ্রিক দার্শনিক, গণিতবিদ এবং পিথাগোরাসবাদী ভ্রাতৃত্বের জনক যার প্রকৃতি ধর্মীয় হলেও তা এমন সব নীতির উদ্ভব ঘটিয়েছিল যা পরবর্তীতে প্লেটো এবং এরিস্টটলের মত দার্শনিকদের প্রভাবিত করেছে। তিনি এজিয়ান সাগরের পূর্ব উপকূল অর্থাৎ বর্তমান তুরস্কের কাছাকাছি অবস্থিত সামোস দ্বীপে জন্মেছিলেন। ধারণা করা হয় শৈশবে জ্ঞান অন্বেষণের তাগিদে মিশরসহ বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছিলেন। ৫৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের দিকে ইতালির দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত গ্রিক কলোনি ক্রোতোনে চলে যান, এবং সেখানে একটি আধ্যাত্মিক ও দার্শনিক ভ্রাতৃত্বমূলক সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠা করেন। তার অনুসারীরা তারই নির্ধারিত বিধি-নিষেধ মেনে চলত এবং তার দার্শনিক তত্ত্বসমূহ শিখতো। এই সম্প্রদায় ক্রোতোনের রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করতে থাকে যা তাদের নিজেদের জন্য বিপদজনক হয়ে দাড়ায়। এক সময় তাদের সভাস্থানগুলো পুড়িয়ে দেয়া হয় এবং পিথাগোরাসকে বাধ্য করা হয় ক্রোতোন ছেড়ে যেতে। ধারণা করা হয় জীবনের শেষ দিনগুলো তিনি দক্ষিণ ইতালিরই আরেক স্থান মেতাপোন্তুমে কাটিয়েছিলেন।

উনার বাণী সমূহ:-

♦ হ্যাঁ এবং না কথা দুটো সবচেয়ে পুরনো এবং সবচেয়ে ছোট। কিন্তু এ কথা দুটো বলতেই সবচেয়ে বেশি ভাবতে হয়॥

♦মেয়েদের চোঁখে দুই রকমের অশ্রু থাকে, একটি দুঃখের অপরটি ছলনার
===================================
★★বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।।★

**আল্লাহ্ তায়ালার প্রসংশা ও তাঁর প্রতি শোকরিয়া আদায় করছি,জনাবে মুহাম্মাদ (সা:) প্রতি জানাই দূরুদ ও সালাম।।**
আমাদের গ্রুপের সকল সম্মানিত সদস্য বৃন্দকে জানাচ্ছি স্বাগতম ও আন্তরিক শুভেচ্ছা।।
প্রতিদিন আমাদের সদস্য সংখ্যা যেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে ঠিক তেমনই গ্রুপের চাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে।আমাদের জন্য সৌভাগ্য যে অনেক জ্ঞানি গুণী সদস্য এখন আমাদের মধ্যে উপস্থিত আছেন আবার ঠিক তার বিপরীত সদস্যও আছেন।প্রতিনিয়তো অনেক মূল্যবান পোস্ট যেমন আসছে তার বিপরীত পোস্টও আসছে।অনেক সদস্য আছেন যারা গ্রুপে জয়েন করা মাত্রই পোস্ট করেদেন অথচ তারা গ্রুপের উদ্দেশ্য ও নিয়ম কানুন সম্পর্কে অবগত নন,কিছু সদস্য আছেন যারা গ্রুপে এসেই তাদের ইচ্ছামত যা মন চায় কমেন্ট করে বসেন।এই ভাবে প্রতিনিয়তো কিছু সদস্যদের দ্বারা গ্রুপের শৃংখলা ও পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।অনেক সময় দেখা যায় পোস্ট কারি তার প্রতিপক্ষকেই ব্লক করে দেয় অনেক সদস্য আছে যারা এডমিন ও মডারেটরদের কেও ব্লক করে দেয়।এতে আমরা গ্রুপ মনিটরিং করতে সমস্যায় পরে যাই।কিছু আস্তিক সদস্য আছেন যারা গ্রুপে এসেই দুই ধর্মকে তুলনা করে পোস্ট,কমেন্ট করে বিতর্ক শুরু করে দেন অথচ আমরা চাই আপনারা ধর্মের সাদৃশ্য গুলি নিয়ে আলোচন করুন (আল ইমরান:৬৪)(মায়েদাহ:৫৯)।
আবার কিছু মুসলিম ভাই আছেন যারা ধর্মীয় মতবাদ,মতপার্থক্য নিয়ে বিতর্ক জুড়েদেন অথচ আমরা চাই আমাদের মধ্যে মতবাদ পতপার্থক্য নিয়ে আলোচনা না করে নিজেদের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠা করতে (সূরা আনআম:১৫৯)(সূরা আল ইমরান:১০৩)।অনেকে মূল আলোচনা বাদ দিয়ে হুমকী-ধমকী,তুই-তুমি,ব্যক্তিগত আক্রমন ও অপ্রাসঙ্গীক আলোচন,মন্তব্য এবং গালাগালি শুরু করেদেন যা মোটেও কাম্য নয় (সূরা নাহল:১২৫)।কিছু মুসলিম সদস্য আছেন যারা আমাদের গ্রুপের লক্ষ ও উদ্দেশ্য কি তা না বুঝেই দাবী করে বসেন আমরা ভুল পথে আছি,সব ভুল করে যাচ্ছি,আমরা নাকি ভ্রান্ত,পথভ্রষ্ট।আমাদেরকে সহযোগিতা না করে বরং আমাদের কে নিরূৎসাহ করে গ্রুপে যেমন জালাতন করে তেমনই ইনবক্সেও বিরক্ত করে।অনলাইন মিডিয়া জগতে প্রতিনিয়তো যে ভাবে মিথ্যা প্রচারণা হচ্ছে,দিন দিন অনেকে যেভাবে বিভ্রান্তির স্বীকার হচ্ছে ঐ সকল মিথ্যার জবাব দেয়া আমাদের জন্য ফরজ হয়ে দাড়িয়েছে (৩:১০৪-১০৫)(২২:৪১)।যারা আমাদের গ্রুপের উদ্দেশ্য সম্পর্কে অবগত নন,গ্রুপ এডমিন ও মডারেটরদের যোগ্যতা বিষয়ে অবগত নন ওনাদেরকে অনুরোধ,ওনারা যেনো ওনাদের আদেশ উপদেশ আমাদের পিছনে খরচ না করেন(১০:৩৬)।
পোস্ট সাধারণত দুই প্রকারের হবেঃএক,শিক্ষা মূলক(প্রচার বা জানানোর জন্য);দুই বিতর্ক মূলক,তবে জানতে চেয়ে প্রশ্ন মূলক পোস্ট করা যাবে।মন্তব্য ছাড়া কোন প্রকার ইমেজ,ভিডিও,লিঙ্ক,অন্য কোন গ্রুপের বা কারো ব্যক্তিগত পোস্ট করা যাবে না।
গ্রুপের রুলস বহির্ভূত কিছু দেখলে এডমি

====================================
Islamic Online Media.

বাস্তব কাহিনি → অবশ্যই পড়ুন।
!!!কবরের আযাব!!!
[ঘটনাটি ঘটেছে ওমানে]
>১৮ বছরের একটি ছেলে ওমানের
একটি হাসপাতালে স্বাভাবিকভাবেই
মারা যায়।তাকে ইসলামিক নিয়মে কবর দেওয়া হয়। ৩ ঘন্টা পরে ছেলের
বাবা তার ছেলেকে দেখার জন্য
অনুমতি চান,এবং তিনি বলেন
আমার একটা সন্দেহ আছে এবং তিনি তা পরখ করে দেখতে চান। কবর থেকে লাশ তোলা হলো এবং কাফনের কাপড়
সরানো হলো।আশে পাশের
লোকজন,ডাক্তার,আত্নীয়-স্বজন ও
ছেলের বাবা এক মুহূর্তের জন্য
বাকরুদ্ধ হয়ে গেলো।ভয়ে সবার শরীর কেঁপে উঠলো।মাত্র ৩ ঘন্টায় ১৮ বছরের ছেলের এই
অবস্থা কিভাবে হলো? ছেলের
বয়স যেন ৮০ পেরিয়ে গেছে,চুলগুলো ধূসর
হয়ে গেছে,শরীর ক্ষত বিক্ষত
হয়ে গেছে,যেন তাকে আগুনে পুড়া হয়েছে। তাকে যেন অনেক অত্যাচার করা হয়েছে।
তার চোখে যেন এখনো প্রাণ আছে।
কি যেন বলতে চাইছে তার চোখ।এবার ছেলের বাবা বললেন-এটা খুব কঠিন কবরের
আযাবের প্রতিফল।আমার
ছেলে কখনো নামায-
রোজা করে নাই,এমন কোন
খারাপ কাজ নাই যা সে করে নাই।এই আযাব তারই প্রতিফল!
>মহান আল্লাহ্ আমাদের তার
আদেশ, নিষেধ মানার তৌফিক দান
করুক।
##আমিন##
November 5, 2014 at 11:26pm · Public
========================================

No comments:

Post a Comment

Note: only a member of this blog may post a comment.