Visitors

Tuesday, 3 September 2019

বিজ্ঞান চলে গেছে অনেক দূরে তাই ধর্ম কেন দরকার ?



আধুনিক যুগ। বিজ্ঞান চলে গেছে অনেক দূরে। সময়ের সাথে সাথে পাল্টাচ্ছে আমাদের সবকিছু। আমাদের বলতে এখানে আমি বেসিক্যালি মুসলিমদেরকেই বোঝানোর চেষ্টা করছি।
বিজ্ঞানের যুগে বসে আমরা এখন সবকিছুতে “বিজ্ঞান” থেকে সমাধান খুঁজি। ধর্মগ্রন্থ থেকে শুরু করে রাসূল (সাঃ) এর হাদীস- সবখানে বিজ্ঞান পেলেই যেন আমরা জয়ী হয়ে যাই।
মাঝে মাঝে অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করে,- “আরিফ ভাই, আল্লাহর রাসূল যে মি’রাজে গেছেন, এটাকে বৈজ্ঞানিকভাবে কীভাবে প্রুফ করবো?”
“আরিফ ভাই, বোরাকের মতো কোন জন্তুর পক্ষে কী আলোর চেয়ে বেশি বেগে ছুটা সম্ভব? যদি সম্ভব না হয়, তাহলে রাসূল (সাঃ) বোরাকের পিটে চড়ে কীভাবে মি’রাজে গেলেন? এটার কী বিজ্ঞানভিত্তিক কোন ব্যাখ্যা আপনার কাছে আছে?”
এই প্রশ্নগুলো আমার কাছে যারা করছে, সমস্যাটা তাদের নয়। আদতে, নাস্তিকদের কাছ থেকে তারা এই জাতীয় প্রশ্নাবলী শুনেই হতাশ হয় এবং এসবের একটা রিজনেইবল উত্তর খুঁজে। পেলে হয়তো ভাবে নাস্তিকদের তোঁথা মুখ ভোঁতা করে দেওয়া যাবে। এই জাতীয় প্রশ্ন কিন্তু নাস্তিকরাই যে প্রথম করছে, তা নয়। রাসূল (সাঃ) মি’রাজের সফর শেষ করে আসার পরে যখন এই ঘটনা বলতে লাগলেন, তখন মক্কার মুশরিক, কাফিররাও এটাতে বিশ্বাস করতে পারেনি।
আজ থেকে সাড়ে চৌদ্দ’শ বছর আগেও এরা ভাবতো, - “একটা মানুষের পক্ষে একটা জন্তুর পিঠে চড়ে সাত আসমান পরিভ্রমণ করে আসা কীভাবে সম্ভব? মুহাম্মদ নিশ্চই মিথ্যা বলছে”।
এই মুশরিক, কাফিররা তখন হজরত আবু বকর (রাঃ) এর কাছে গেলো। ব্যঙ্গভরে বললো,- “শুনছো, তোমাদের নবী দাবি করছে সে নাকি কী এক সাদা জন্তুর পিঠে চড়ে গতরাতে বায়তুল মুকাদ্দিস থেকে ঘুরে এসেছে”।
তাদের কথা শুনে হজরত আবু বকর (রাঃ) বললেন,- “যদি মুহাম্মদ (সাঃ) এরকম বলে থাকে, তাহলে সেটাই সত্য”।
হজরত আবু বকর (রাঃ) এর উত্তরটা খেয়াল করুন। তিনিও কিন্তু সাড়ে চৌদ্দ’শ বছর আগের সেইসব লোকদের মতোই, যাদের কাছে একটা জন্তুর পিঠে চড়ে আসমান (বায়তুল হারাম থেকে বায়তুল মুকাদ্দিস) ভ্রমণ করতে পারাটা অসম্ভব। কিন্তু, সেটা যখন মুহাম্মদ সাঃ ঘোষণা করেছেন, তিনি নির্বিঘ্নে সেটাতে বিশ্বাস করলেন। এটার নামই হচ্ছে ঈমান। এই ঈমান যাদের আছে, তাদের ব্যাপারেই আল কোরআনে বলা হয়েছে, এরা হচ্ছে এমন যারা বলে “আমরা শুনলাম এবং মেনে নিলাম”।
সাড়ে চৌদ্দ’শ বছরকে আমরা অতিক্রম করে অনেকদূর চলে এসেছি। জ্ঞান-বিজ্ঞান এগিয়েছে অনেকদূর। সাড়ে চৌদ্দ’শ বছর আগে যাদের কাছে আকাশে উড়তে পারাটা ‘অসম্ভব’ ব্যাপার ছিলো, তারা অতীত হয়ে গেছে। আধুনিক বিজ্ঞান আমাদের দেখিয়েছে, কেবল আকাশে উড়তে পারা নয়, আলোর গতির সাথে দ্রুততায় পাল্লা দেবার ক্ষমতাও মানুষ রাখে। মানুষ এরপর উড়োজাহাজ দেখলো, প্লেন দেখলো, রকেট দেখলো। কতো দ্রুতগামী আকাশযানের সাথেই সে পরিচিত হলো। সে বর্তমানে বসে নেই আর। সে এমন দ্রুত গতির যান তৈরিতে গবেষণাগারে খেটেখুটে হয়রান, যেটা তাকে অগ্রিম “ভবিষ্যৎ” এর দুনিয়ায় পৌঁছে দেবে। অর্থাৎ, যেটাকে এখন “টাইম ট্রাভেল” বলা হয়। এই যানের পিটে চড়ে মানুষ চষে বেড়াচ্ছে মঙ্গল থেকে নেপচুন। প্লুটোর পাশ দিয়ে ঘুরে এসে ক্যামেরায় ধারণ করে আসছে সে গ্রহের পরিবেশ। পাড়ি জমাচ্ছে মহাকাশের এ প্রান্ত থেকে ও’প্রান্ত। মানুষ যে আকাশে উড়তেও পারে, তা সম্ভব করে দেখিয়েছে বিজ্ঞান। আমরা দেখছি আজ ।
কিন্তু তবুও, সেই চৌদ্দ’শ বছর আগের সেই প্রশ্ন কী বন্ধ হয়ে গেছে? নাহ, হয়নি। সে প্রশ্ন এখনো জিইয়ে আছে। পৃথিবীর শেষদিন পর্যন্তই থাকবে।
বাহনের পিটে চড়ে আকাশেও যে উড়া যায় এই কনসেপ্ট এখন ক্লিয়ার। তবুও প্রশ্ন,- “ভাই, রাসূলের মি’রাজ গমনের কী কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে?”
না ভাই। এটার কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই। এটা একটা মিরাকল। সুপার ন্যাচারাল জিনিস।
আমি বা আপনি ল্যাবরেটরিতে বসে ক্যালকুলেশান করে রাসূল ঘণ্টায় কতো কিলোমিটার পাড়ি দিয়েছিলেন তা বের করতে পারবো না। কোন টেলিস্কোপে চোখ লাগিয়ে দিয়ে “বুরাক্ব” নামের সেই বাহনের অস্তিত্ব নির্ণয় করতে পারবো না। কারণ, এটা হলো একটা সুপার ন্যাচারাল ঘটনা। খাঁটি বাংলায় ‘অতি-প্রাকৃত’। এই ঘটনার কোন ন্যাচারাল ব্যাখ্যা হবে না। যদি হতো, তাহলে এটা তো আর মিরাকল হতো না। এটা রাসূলের জীবনে ঘটা অন্য দশ ঘটনার মতোই অহরহ ঘটতো। ঘটেছে কী অহরহ? না, ঘটেনি। ঘটেনি কারণ, এটা মিরাকল।
তাহলে আমাদের করণীয় কী? কোরআনের ভাষায়- “শুনলাম এবং মেনে নিলাম”।
বিজ্ঞানের ব্যাপার যখন এসেছে, তখন আরেকটু আলোচনা করি। বিজ্ঞানের ধর্ম হচ্ছে, বিজ্ঞান সদা পরিবর্তনশীল। বিজ্ঞান প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হয় বা হতে পারে। কিন্তু “বিশ্বাস” এর ধর্ম এমন যে, সেটা অপরিবর্তনীয়।
বিজ্ঞান কাজ করে কিছু প্রাপ্ত তথ্য, কিছু ধারণার উপর ভিত্তি করে। বিজ্ঞান দিয়ে এই কারণে ধর্ম বা ধর্ম গ্রন্থকে জাস্টিফাই করতে গেলে বিপদ।
বারো শতাব্দীর শুরুর দিকে, বিজ্ঞানীরা যখন পৃথিবীকে কেন্দ্র বলতো আর সূর্য পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরছে বলতো, বা তারও পরে, পনেরো শতাব্দীতে যখন বিজ্ঞানীরা সূর্যকে কেন্দ্র আর স্থির বলতো, বাকিসব সূর্য কেন্দ্রিক ঘোষণা করলো, তখনও কিন্তু কোরআন বলছিলো- ‘সূর্য ও চন্দ্র নিজ নিজ কক্ষপথে আবর্তনশীল’। তখনকার সময়ে বসে, আজ থেকে কয়েক শতাব্দী আগে কেউ যদি তখনকার বিজ্ঞান দিয়ে আল কোরআনকে জাস্টিফাই করতো এবং বিজ্ঞানের ফলাফলকে ‘ফাইনাল’ ধরে নিতো, তাহলে কী হতো?
এটাই হচ্ছে বিজ্ঞান এবং বিশ্বাসের মধ্যকার বেসিক ডিফারেন্স। বিজ্ঞানের এখনো অনেকদূর যাওয়ার বাকী আছে। ২০১১ সালে ‘ডার্ক ম্যাটার এবং কসমিক একসিলারেশান’ লোকেইট করতে পারার জন্য পদার্থবিজ্ঞানে একদল বিজ্ঞানীদের নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। সেই বিজ্ঞানীদলের একজনের ইন্টার্ভিউতে পড়েছিলাম, তিনি দাবি করেছেন, - এই মহাবিশ্ব নিয়ে বিজ্ঞানীদের জ্ঞান এখনো মাত্র ৪%। অর্থাৎ, আজকের সময়ে বসেও, বিজ্ঞান এখনো পুরো মহাবিশ্বের মাত্র ৪% জানে, বাকি ৯৬% এখনো অজানা। এই হচ্ছে এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানের অগ্রগতি।
এই বিজ্ঞান জ্বীনে বিশ্বাস করেনা বা করতে চায় না, কিন্তু ‘এলিয়েন’ খোঁজার জন্য প্রতিবছর কোটি কোটি ডলার খরচ করে।
যাহোক, বিজ্ঞান যতো আগাবে, আমরাও ততো আগাবো। কিন্তু মনে রাখতে হবে, বিজ্ঞান যেন আমাদের বিশ্বাসের মাপকাঠি না হয়।
শেষ করার আগে বিজ্ঞানের আরেকটি টুইস্ট দিয়ে শেষ করি। রাসূল সাঃ এর একটি হাদীস আছে ‘বদনজর’ বা ‘কু-নজর’ নিয়ে। আবুদাঊদ শরীফে এটার উল্লেখ পাওয়া যায়। ইংরেজিতে বলা হয় ‘Evil Eye”…
রাসূল সাঃ বলেছিলেন,- ‘বদনজর সত্য’।
যেহেতু রাসূল সাঃ বলেছেন তাই এটাতে আমরা বিশ্বাস করি। বিজ্ঞান এটাকে কীভাবে, কোন পারস্পেকটিভ থেকে দেখে সেটা আমাদের বিবেচ্য নয়।
পশ্চিমা দেশেও এই ‘বদ নজর’ বা ‘Evil Eye’ কে স্রেফ কুসংস্কার ভাবা হতো। আমাদের কিছু মডারেট মুসলিমরাও এটাকে কুসংস্কার মনে করে।
কিন্তু মজার ব্যাপার, ২০১০ সালে Collins A. Ross নামের এক রিসার্চার এই ‘Evil Eye’ বা বদ নজরের উপর গবেষণা চালিয়ে দেখেছেন, এই বদ নজর কোন কুসংস্কার নয়। এটার সাইন্টিফিক ব্যাখ্যা আছে। তিনি “Electrophysiological basis for the Evil Eye belief” শিরোনামের একটি গবেষণা পত্রও তৈরি করেন উনার রিসার্চের উপর। উনার সেই পেপার পাবলিশড হয় “Anthropology Of Consciousness” নামক জার্নালে। ভদ্রলোক এটার উপর ব্যাপক কথাবার্তা , তথ্য প্রমাণ দাখিলের চেষ্টা করেছেন।
এটা নিয়ে পশ্চিমা বিজ্ঞান দুনিয়ায় এখন রিসার্চ হচ্ছে। রিসার্চ হোক।
কিন্তু, আমাদের কথা হলো, ভদ্রলোক এই রিসার্চ না করলে কী আমরা রাসূলের হাদীসে বিশ্বাস করতাম না? অবশ্যই করতাম। উনার রিসার্চ ভুল হলে কী আমরা রাসূলের কথাকে অস্বীকার করবো? নাহ, করবো না। কারণ, - “আমরা শুনলাম, এবং মেনে নিলাম”।
=============================
বিজ্ঞান ধীরে ধীরে একদিন সকল প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করবেই (Science is working on it… – Richard Dawkins)!
যুক্তি খণ্ডন: সত্যি? যদিও অসম্ভব তথাপি কু-তর্কের খ্যাতিরে ধরেই নেয়া যাক যে কথাটি সত্য। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, যারা এমন আবেগী যুক্তি দেন তারা তো আর সেই সময় বেঁচে থাকবেন না! নাস্তিকদের ‘প্রকৃতি’ বড়ই বেরসিক! ফলে তারা কীভাবে জানবেন যে বিজ্ঞান একদিন সকল প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করেছে? বিজ্ঞান যদি ব্যর্থ হয় তাহলে কী হবে! এমনও তো হতে পারে যে, বিজ্ঞানই একদিন স্রষ্টাকে আবিষ্কার করে ফেলেছে! তাহলে? আর বিজ্ঞান না থাকলে নাস্তিকরা কী বলতেন! অতএব, নাস্তিকরা কিন্তু অযৌক্তিক ও অন্ধ বিশ্বাস নিয়েই পৃথিবীর বুক থেকে ‘চিরতরে’ বিদায় নিচ্ছেন!
স্রষ্টার প্রসঙ্গ এলে প্রফেসর ডকিন্স প্রায়ই বলেন, “Science is working on it!” কিন্তু বিজ্ঞানীরা কোথায় স্রষ্টার অনস্তিত্ব প্রমাণ করার জন্য কাজ করছেন সেটা কখনোই বলেন না! বিজ্ঞানের নামে অসচেতন লোকজনের মস্তক ধোলাই করার কৌশল আরকি। প্রফেসর ডকিন্স কি বলতে চান যে, বিজ্ঞানীরা একদিন ল্যাব থেকে হঠাৎ করে বের হয়ে এসে ইউরেকা ইউরেকা করে বলবেন, “এই দেখো! বলেছিলাম না! এই মহাবিশ্বের স্রষ্টা বলে কিছু নাই!” তাই কি? যাহোক, নাস্তিকদের বিশ্বাস অনুযায়ী বিজ্ঞান একদিন সকল প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করবেই, যদিও বিজ্ঞান যে কবে ও কীভাবে স্রষ্টার প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করবে সেটা তারা জানেন না! তার মানে এটি তাদের একটি অন্ধ বিশ্বাস
=================================
#বিজ্ঞানঃ চাকর কেন মনিব?
ধরে নেই বিজ্ঞানের প্রথম যুগান্তকারী, মানব ইতিহাসের বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধনকারী আবিষ্কার আগুন যদি আবদার করে বসে যে আপনি তাকে দিয়ে শূয়রের মাংস রাধতে পারবেন, গরুর নয় কিংবা আপনার মাথার উপরের ফ্যান যদি ঠিক করে দেয় যে যখন আপনার শীত লাগবে তখন সে চলবে যখন আপনার ঘাম ঝরবে তখন নয় তবে ব্যাপারটা কেমন হবে?
আমরা আমাদের মাথার উপরের ফ্যান কিংবা ঘরে চলা এসির দিকে তাকাই...... ফিরে যাই ঐ সময়ে যখন এ বস্তুগুলো ছিল না, তখন বিজ্ঞানের এ আবিষ্কারগুলোর অনুপস্থিতিতে বাতাসের যে চাহিদা আমাদের রয়েছে তা আমরা কি দিয়ে পূরন করতাম? নাকি পূরন করতাম না? আমরা কিছুদিন আগেও এ চাহিদা পূরন করতাম হাত-পাখা দিয়ে, আমরা দেখতাম যে ধনবানরা চাকর নিয়োগ করত তাদেরকে পাখা দিয়ে বাতাস করার জন্য, সময়ের পরিবর্তনে এই চাকর প্রতিস্থাপিত হয়েছে বিজ্ঞানের নব-আবিষ্কৃত বস্তুগুলো দ্বারা, বা আমরা যদি আমাদের সামনের কম্পিউটার এর দিকে তাকাই যার আবিষ্কার মূলত হিসেব করার জন্য তা এসেছে কেরানী যে হাতে-কলমে হিসেব করতো তার পরিবর্তে ; ইমেইল , সেল ফোন এসেছে ডাক-হরকরার পরিবর্তে;শিল্প-প্রতিষ্ঠান গুলোতে বিজ্ঞান এসেছে শ্রমিকের পরিবর্তে। উড়োজাহাজ হয়ে বিজ্ঞান এসেছে বলদ-গাধা-ঘোড়ার পরিবর্তে। বিজ্ঞানের প্রায় প্রতিটি আবিষ্কার ই আমাদের জীবনযাত্রাকে সহজ করেছে, প্রতিস্থাপন করেছে ঐ জায়গায় ব্যবহৃত আমাদের ভৃত্যদের, এখন কখনো সে আমার ভাত রেধে দেয়, কখনো আমার কাপড়কে আরো সাদার চেয়ে সাদা করে, কখনো আমার টয়লেট পরিষ্কার করে জীবানুমুক্ত করে। একজন আদর্শ চাকর বলতে আমরা যা বুঝি আমরা বিজ্ঞান কে ঠিক সেইভাবেই কাজে লাগিয়েছি, তাকে নিয়ে গেছি চাকরামির সর্বোচ্চ পর্যায়ে।
এখন কেমন হবে আপনার বাসার চাকর যদি ঠিক করে দেয় আপনি কয়বেলা ভাত খাবেন? মদ খাবেন কি খাবেন না? টয়লেট সপ্তাহে না মাসে পরিষ্কার করবেন?
বিজ্ঞান আপনাকে আই্ফোন এর মত বস্তু দিতে পারে কিন্তু আপনি আইফোন এ মিথ্যা বলতে পারবেন কি পারবেন না সে আদর্শ দেয়ার ক্ষমতা কি বিজ্ঞানের আছে?
বিজ্ঞান আপনাকে উড়োজাহাজ দিতে পারে কিন্তু এই উড়োজাহাজ আপনি কি কাজে ব্যবহার করবেন, তা কি ব্যবহার করবেন মানবজাতিকে বোম্বিং করার জন্য নাকি মানুষ পাড়াপাড়ে তা বিজ্ঞান ঠিক করে দিতে পারেনা।
বিজ্ঞান ক্লোনিং এর মত বিষয় নিয়ে আসতে পারে কিন্তু এই ক্লোনিং আদৌ করা ঠিক হবে কি হবেনা তা ঠিক করে দিতে পারেনা।
আমাদেরকে স্পষ্টভাবেই বুঝতে হবে বস্তু এবং আদর্শের মাঝে পার্থক্য কি।
#আপনি কি আমাজনের জঙ্গলের অধিবাসীদের মতই #পশ্চাৎপদ_চিন্তার_অধিকারী?
আপনার মাথার উপর দিয়ে একটা প্লেন উড়ে গেলে আপনার মাঝে কি কোন ভাবান্তর হয়? হয় না , কারন এটি আপনার কাছে স্বাভাবিক বিষয়ে পরিনত হয়েছে , কিন্তু গ্রামের বৈজ্ঞানিকভাবে পশ্চাৎপদ মানুষের কাছে এটি এক বিরাট আজুবা, কিংবা অনেক সিনেমা অনুযায়ী আমাজনের জংগলের মানুষের কাছে আপনার হাতের দেয়াশলাইটিই হয়তবা তাদের কাছে আপনাকে স্রষ্টা বানিয়ে দেবার জন্য যথেষ্ট, কিন্তু আপনার কাছে নয় কারন আপনি এর ক্রিয়া-প্রক্রিয়া জানেন, কারন তারা পশ্চাৎপদ আপনি নন। তাই আরেকটু উচু স্তরের মানুষ হন, আমাজনের জংগলের মানুষরা হয়ত ছোট্ট দেয়াশলাই দিয়ে মেসমারাইজড (বিস্মিত) হয় আর আপনি হন কোয়ান্টাম ফিজিক্স দিয়ে, আপনারা দুইজনই কিন্তু পশ্চাৎপদ কিন্তু দুইজনের পশ্চাতপদতার ধরন আলাদা, এ পার্থক্য হচ্ছে টানবাজারের ২০০ টাকা দিয়ে পাওয়া যাওয়া পতিতা আর ২ কোটি টাকা দিয়ে পাওয়া যাওয়া বলিউডি পতিতা সানি লীওনের মত, দুইজনই পতিতা একজনের রেট একটু বেশি এই যাহ।
#বিজ্ঞান কি জীবন নির্ধারনী প্রশ্নের উত্তরের #মাপকাঠি হতে পারে?
মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হচ্ছে এই মানুষ জীবন এবং মহাবিশ্বের আগে কি ছিল, পরে কি আছে এবং এ জীবনের আগের ও পরের জীবনের সাথে বর্তমান জীবনের সম্পর্ক কি? এখন এ প্রশ্নের উত্তর যদি হয় এ জীবনের আগে আল্লাহ ছিলেন এবং পরেও আল্লাহ আছেন তাই তিনিই ঠিক করে দিবেন এ জীবনে কিভাবে চলব তাহলে এ উত্তরের ভিত্তিতে আমাদের জীবন হবে একরকম আর যদি উত্তর হয় যে না এ জীবনের আগেও কিছু ছিল না পরেও কিছু নেই, আমরা বান্দর থেকে এসেছি আর মাটিতে মিশে সার হয়ে যাব তাহলে আমার জীবন হবে অন্যরকম। এ প্রশ্নের উত্তরের উপর ভিত্তি করে ঠিক হবে যে আমি মদ খাব কি খাবনা, আমরা বিয়ে করব কি করব না? সমকামিতা গ্রহনযোগ্য হবে কি হবে না? রাস্তাঘাটে চুমু খেতে পারব কি পারব না? সেক্স কি কুকুরের মত যেখানে সেখানে করা যাবে কি যাবেনা, জান্নাত আছে কি নাই?
সুতরাং জীবন নির্ধারনী এ প্রশ্নের উত্তরে বিচারক হিসেবে সায়েন্স কতটা ভরসাযোগ্য, কেন সায়েন্স ভরসাযোগ্য নয় তার কিছু পয়েন্ট নিচে দেয়া হলো-
• বিজ্ঞান এর কর্মপদ্ধতিঃ পর্যবেক্ষন-> পরীক্ষা নিরীক্ষা-> ফলাফল-> তত্ত্ব -> পর্যবেক্ষন (বাস্তবতার তুলনায়)
• বিজ্ঞান শুধুমাত্র Tangible অথবা Sensible (ইন্দ্রিয় দ্বারা অনুধাবনযোগ্য) বিষয়ে সীমাবদ্ধ (যেখানে স্রষ্টার বিষয়টি র‍্যাশনাল মাইন্ড দ্বারা যাচাইযোগ্য এটি ট্যাঞ্জিবল কিংবা সেন্সিবল নয়)
• এটি বিজ্ঞানের আলোচনারই বিষয় নয়
• বিজ্ঞান ঘটনা ব্যাখ্যা করে , কিন্তু কোন কিছু অস্তিত্বে কেন আছে তা করেনা- যেমন ফ্যান কিভাবে চলে তা বিজ্ঞান ব্যাখা করে এটা বিজ্ঞানের পরিধির (Sphere) আলোচনা কিন্তু ফ্যান কে লাগিয়েছে এটি বিজ্ঞান নয় র‍্যাশনাল থিঙ্কিং এর পরিধির (Sphere) আলোচনা।
• বিজ্ঞান Tangible ( অনুধাবনযোগ্য) অনেক কিছুই ব্যাখা দিতে পারে না, আইসে স্রষ্টা আছে কি নাই ব্যাখা দিতে । যেমন – এয়ার পকেট, বা সমুদ্রের পানি কেন নীল দেখায়।
• বিজ্ঞানের তত্ত্ব পরিবর্তনশীল অস্থির, এটি ভুলের উর্ধে নয় , সবসময় সঠিক সিদ্ধান্তে উপনীত হবার বাস্তবতা এর নেই, যেমন- কপার নিকাসের (geocentric vs heliocentric approach) সৌরজগতের সূর্য্য ও পৃথিবীর উদাহরন টানা যেতে পারে, একসময় Fact ছিল সূর্য্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে তারপর Fact হল পৃথিবী সূর্‍য্যের চারিদিকে ঘুরে তারপর বিজ্ঞান ভোল পালটিয়ে এখন বলছে যে পৃথিবী এবং সূর্য্য একে অপরকে কেন্দ্র করে ঘুরে। একসময় ফ্যাক্ট ছিল বিশ্বজগত স্থির এখন বলে সম্প্রসারনশীল। টিচার এসে বলেছে জৈব যৌগ ল্যাবরে্টরিতে তৈরি করা সম্ভব নয় ওই টিচারের ছাত্র এসে ল্যাবে জৈব যৌগ তৈরী করে দেখিয়ে দিয়েছে। এই ভোলাকে জীবন নির্ধারনী প্রশ্নের উত্তরের বিচারক নির্ধারন করলে লাইফ ছ্যাড়াবেড়া করে ফেলবে চাকর চাকরের জায়গাতেই ঠিক আছে।
#চাকরকে_মনিব_বানালো_কে?
মানুষের মাঝে প্রথিত (Built In) প্রবৃত্তি (Instinct) রয়েছে আত্মসমর্পনের, এক নাহয় সে আত্মসমর্পন করবে আল্লাহর কাছে নয়তো , মূর্তি নয়তো কার্ল মার্ক্স, মাও সেতুং , কিংবা লাল বই এর কাছে। তার এ প্রবৃত্তিকে ঠিকমত গাইড করা না হলে মাঝে সাঝে সে স্রষ্টা বানাবে ব্রিটনি স্পিয়ার্স কে , নয়ত বেক হ্যাম কে নয়তো শচীনকে। এ কারনেই আমরা দেখতে পাই যে আমাজনের জংগলের লোকেরা যাদের কাছে কোন ধর্মই পৌছে নি তারাও কোন না কোন কিছু তা হোক গাছ লতা পাতা তার পূজা করে। বা আমরা দেখতে পাই একজন বিরাট এক বিল্ডিং বানিয়ে এইডা আমি কি বানাইলাম এই চিন্তা করে বিল্ডিং এর পুজা শুরু করে দেয়। মানুষের মাঝে এ প্রবৃত্তি স্রষ্টা প্রথিত করে দিয়েছেন , তাই নাস্তিক ও চিপায় পড়লে স্রষ্টাকে ডাকে, মুখ ফসকে স্রষ্টার সাহায্য চাওয়ার কথা স্বতঃস্ফূর্তভাবে বেরিয়ে আসে। মানুষের এই প্রবৃত্তিকে বুদ্ধিবৃত্তিক (Intellectually) ভাবে গাইড না করলে মানুষ স্রষ্টার পূজা বাদ দিয়ে সৃষ্টির পূজা শুরু করে দেয়। এমনকি আপনি নাস্তিকদেরো কার্ল মার্ক্স কিংবা লেনিন কিংবা চেগুয়েভরাকে স্রষ্টার মত করে পুজো করতে দেখবেন। লাল বইকে দেখবেন কোরয়ানের মত ট্রিট করতে।
স্রষ্টার প্রতি বিশ্বাসের এ প্রবৃত্তি সঠিক ভাবে গাইড না হওয়ায়, এ প্রবৃত্তি পূজা করেছে বিভিন্ন বস্তুর , আগে তা পূজা করেছে মুর্তির এখন মূর্তি প্রতিস্থাপিত হয়েছে বিজ্ঞান দ্বারা । যেমন বিজ্ঞানের অভাবনীয় সাফল্যের পর এর দ্বারা Mesmerize (বিস্মিত) হয়ে পশ্চিমারা সবকিছুর মাঝেই বিজ্ঞান নিয়ে আসলো যা বিজ্ঞানের বিষয় নয়। যেমন- ফিজিক্স, বায়োলজি কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি পরীক্ষনযোগ্য বিষয়গুলো বিজ্ঞানের আলোচনার মূল বিষয় হলেও তারা একে সীমাবদ্ধ রাখেনি এইসকল বিষয়ের মাঝে তারা ফিলোসফি, ইতিহাস, অর্থনীতি, রাজনীতি, আইন, এবং জীবনাদর্শের সাথেও বিজ্ঞান শব্দটি জুড়ে দিয়ে এসকল বিষয়কেও বিজ্ঞানের আলোচনার অধীনে নিয়ে আসে যা কখনোই বিজ্ঞানের কর্ম প্রক্রিয়ার সাথে সামঞ্জস্যা পূর্ন্য নয় । এটাও অনেকটা কোন গায়কের গান শুনে তার গানে মুগ্ধ হয়ে তাকে স্রষ্টার আসনে বসিয়ে দেয়ার মত। বিজ্ঞানের মত একটি বিচ্ছিন্ন বিষয়কে আমাদের স্রষ্টা বানানোর প্রয়োজন নেই, আমাদের একজন স্রষ্টা রয়েছেন যিনি স্বয়ংসম্পূর্ন্য
===========================
বিজ্ঞানের চোখ ফাঁকি দেয়া মানুষের ১০ রহস্যঃনাস্তিকদের যুক্তির শেষ সীমানা।
★★★★★★★★★★★
ঘুমের মধ্যে শব্দ, ঘটনা, অনুভূতি ও উপলব্ধি। স্বপ্ন বাস্তব অভিজ্ঞতার মিশ্রণ বা কল্পনার উত্তরসুরী। কখনো কখনো স্বপ্ন—বাস্তব কোনো সমস্যার সমাধানও দিতে পারে। কিন্তু ঠিক কী কারণে আমরা স্বপ্ন দেখি তা এখনো জানা যায়নি।
প্রাণী হিসেবে মানুষ রহস্যময়। আচরণগত বৈচিত্র্যে মানুষের মতো এতটা রহস্যময় আর কোনো প্রাণী পৃথিবীতে নেই। মানুষের কিছু কিছু আচরণ ও বৈশিষ্ট্যের সঠিক ব্যাখ্যা এমনকি বিজ্ঞানের হাতেও নেই। কেন মানুষ স্বপ্ন দেখে, লজ্জা পায় বা ছবি আঁকে, নাচে, গায়—এসব প্রশ্নের উত্তর নেই বিজ্ঞান তথা মানুষের কাছে। বিজ্ঞানের চোখ ফাঁকি দিয়ে মানুষের করা এমন ১০ রহস্যময় আচরণের সন্ধান পাব এখানে।
১. স্বপ্ন
ঘুমের মধ্যে শব্দ, ঘটনা, অনুভূতি ও উপলব্ধি। স্বপ্ন বাস্তব অভিজ্ঞতার মিশ্রণ বা কল্পনার উত্তরসুরী। কখনো কখনো স্বপ্ন—বাস্তব কোনো সমস্যার সমাধানও দিতে পারে। কিন্তু ঠিক কী কারণে আমরা স্বপ্ন দেখি তা এখনো জানা যায়নি।
২. রক্তাভ মুখ
অস্বস্তি ও ইমোশনাল স্ট্রেসের কারণে মুখ লাল হয় অনেকের। অনেকক্ষেত্রে রোমান্টিক কিছু ঘটলেও এমনটা হতে পারে। অনেকের মতে অতি-সক্রিয় সহানুভূতিশীল স্নায়ুতন্ত্রের প্রতিক্রিয়া এটি। চার্লস ডারউইন ব্যাখ্যা করতে চেষ্টা করেছিলেন, যখন আমরা মিথ্যা বলি তখন কেন মুখ লাল হয়ে যায়। তিনি এটিকে মানুষের অভিব্যক্তির সবচেয়ে অদ্ভুততম রূপ বলে জানান।
৩. হাসি
ভেতরের বা বাইরের যেকোন আলোড়নে—প্রতিক্রিয়ার ইতিবাচক ভঙ্গি হলো হাসি। মজার গল্প, ভাবনাচিন্তা ও কথাবার্তা ইত্যাদি হাসির উদ্দীপক। হাসি একইসঙ্গে খুশি, মুক্তি ও উৎফুল্লতার বার্তাবাহী। কখনো কখনো হাসি আবেগীয় বহিঃপ্রকাশ হয়েও দাঁড়ায়—যেমন অস্বস্তি, দ্বিধা, ভদ্রতা বা সৌজন্যমূলক হাসি।
হাসির মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণ এনডোরফিন হরমোন তৈরি হয়। যার ফলে আমরা আনন্দবোধ করি।
৪. চুমু
প্রিয় কোনো বস্তু বা ব্যক্তির প্রতি ভালোবাসা, মমতা, শ্রদ্ধা, অভিনন্দন, বন্ধুত্ব ও শুভকামনা প্রকাশের আদিমতম মাধ্যম এই চুমু। সংস্কৃতিভেদে চুমুর ভিন্ন ভিন্ন প্রকাশআঙ্গিক রয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, চুমু খেলে স্ট্রেস হরমোন কর্টিসল নিঃসরণের মাত্রা কমে যায় ও অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসরণ বাড়ে—যা মানুষের সুস্বাস্থ্য ও সুখ বয়ে আনে।
৫. পরোপকারিতা/ সহযোগিতা
প্রকৃত মানবের চিরবাস্তব একটি আচরণ। একে অপরকে সাহায্য করা, সেবা করা। ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকেও এই পরার্থসেবায় নিয়োজিত হয় মানুষ।
৬. বয়ঃসন্ধি
বয়ঃসন্ধিকাল মানুষের জীবনের ক্রান্তিকাল বলে পরিচিত। এসময় মানুষের শারীরিক ও মানসিক উভয় ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে। মানুষ ছাড়া অন্যকোনো প্রাণী বয়ঃসন্ধিকাল পার করে না। অনেকের মতে, আমাদের বিশাল মস্তিষ্ক পরিণত বয়সের দায়িত্ব নেওয়ার আগে এই সময়টাতে নিজেকে চেনে ও পরীক্ষামূলক বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়।
৭. শিল্পবোধ
চিত্রকলা, নৃত্য ও ভাস্কর্য নির্মাণ—মানুষের এসব প্রতিভার বহিঃপ্রকাশগুলো পেখম তোলা ময়ূরে মতো। এসব গুণাবলী বলে দেয় একজন মানুষ কতটা পারদর্শী। কিন্তু ঠিক কেন মানুষ ছবি আঁকে, নাচে বা ভাস্কর্য নির্মাণ করে, এখনো জানতে পারে নি বিজ্ঞান। ইউনিভার্সিটি অব নিউ মেক্সিকোর একটি গবেষণায় আমেরিকার বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞানী জিওফ্রে মিলার দেখেন, নারীরা সম্পদের ওপর সৃজনশীল হয় যখন তাদের প্রজননক্ষমতা শীর্ষে থাকে!
৮. কুসংস্কার লালন
অতিপ্রাকৃত কারণে বিশ্বাসস্থাপনকে বলে কুসংস্কার। এখানে বাহ্যিক কোনো প্রক্রিয়া ছাড়াই একটি ঘটনা অন্য আরেকটি ঘটনার ইতিবাচক বা নেতিবাচক কারণ হবে বলে বিশ্বাস করা হয়। জ্যোতির্বিদ্যা, জাদুবিদ্যা বা পূর্বাভাস ইত্যাদি। সময়ের পর সময়, যুগের পর যুগ এসব ধারণা লালিত হয়ে আসছে। পৃথিবীতে কেন মানুষ এমন সব ধারণার সংরক্ষক, তা বিজ্ঞান জানে না। ৯. লজ্জা পাওয়া
অজানা আশঙ্কা, অস্বস্তি, জুবুথুবভাব। বিশেষ করে নতুন কোনো পরিস্থিতি বা অপরিচিত পরিবেশ বা মানুষের সম্মুখীন হলে কেউ কেউ লজ্জা পান। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে লজ্জাবোধ জিনগত বৈশিষ্ট্য।
১০. নাকে আঙুল দেওয়া
হিসেব করে দেখা গেছে, এক-চতুর্থাংশ টিনএজার দিনে চারবার নাকে আঙুল দেয়। এর কোনো উপকারিতা বা কারণ নেই। কিন্তু গড়ে চারবার কাজটি করা হয়! কেন করে? ব্যাখ্যা নেই বিজ্ঞানের কাছে।
https://www.facebook.com/…/56970…/permalink/599955470211994/

No comments:

Post a Comment

Note: only a member of this blog may post a comment.

তথ্য সত্য মুক্তি প্রগতি

তথ্য সত্য মুক্তি প্রগতি কুরআনে বিস্ময়!যে বিস্ময় ভাবনাতে ও আসেনা। ★ আজ দেখব,সূরা আসহাবে কাহফ হতে, সূরা,আয়াত,ঘটনা বর্ণনা,বর্ণিত শব্দের...