তথ্য সত্য মুক্তি প্রগতি
কুরআনে বিস্ময়!যে বিস্ময় ভাবনাতে ও আসেনা।
★ আজ দেখব,সূরা আসহাবে কাহফ হতে, সূরা,আয়াত,ঘটনা বর্ণনা,বর্ণিত শব্দের মিরাকল।
★ আরো দেখি, সু কৌশলে সৌর বছর,ও চদ্র বছর মিল রেখি বর্ণত সংখ্যা।(Md Rashidul,7/5/18)
★ বন্ধুগন, কি করে এত সমন্বয় সাধন করে সুরা আয়াত লেখা সম্ভব? হ্যা,একমাত্র সৃষ্টিকর্তার পক্ষেই সম্ভব। বিস্ময় এখানেই শেষ হত, যদি কুরআনে হাজারের উপর অলৌকি নিদর্শন না থাকত। ধারাবাহিক দেখব-
★★ সূরা ১৮: ২৫ - এখানে কেন বিভক্ত সংখ্যয় দেয়া হল, ৩০০ বছর ও আরো ৯ বছর? কি মিরাকল আছে আয়াতে?
★ আয়াতে গুহাবাসী যুবকদের
অবস্থান কাল প্রসঙ্গে বিভক্ত ধারণা দেওয়া
হয়েছে; বলা হয়েছে যুবকরা সেখানে তিনশত
বছর আরও ৯ বছর অতিবাহিত করেছে; কিন্ত
পরবর্তী আয়াতে বলা হয়েছে বিষয়টা মহান
আল্লাহই ভাল জানেন; এখানে দ্বীধা দন্ধ যাই
হোকনা কেন আমরা এ বিষয়ে পরে দেখবো;
এখানে উক্ত আয়াতে হিসাব প্রদানের প্রক্রিয়া
সম্পর্কে নিবিষ্ট হয়েছি, গবেষকগণ হিসেব
করে দেখেছেন, ৩০০ সৌর বছর ঠিক ৩০৯
চন্দ্রবছরের সমান; তাহলে বলাচলে এই বর্ণনা
বছর হিসেবের দুইটি পদ্ধতিকেই স্বীকৃতি দেওয়া
হয়েছে;
★
সংখ্য দুইটির অনুপাত হয় ৩০৯/৩০০ = ১.০৩
এবার আমরা দেখবো এই অনুপাতটি কোথায়
কোথায় রক্ষা করা হয়েছে;
সৌর বছরের আরবী অনুবাদ হল ﺳﻨﺔ সানাত, এই
শব্দটির গাণিতিক মান ১১৫; আবার চন্দ্র বছরের
আরবী শব্দ হল ﻋﺎﻡ আ’ম যার গাণিতিক মান ১১১;
সংখ্যা সংখ্যা দুইটির অনুপাত করলে দাঁড়ায় ১১৫/১১১=
১.০৩৬০৩০৩৬০৩
সূধী পাঠক,আমরা উপরে বর্ণিত ১৮:২৫ আয়াত
থেকে ধারণা করতে পারলাম, গুহাবাসী যুবকেরা
৩০০ সৌর বছর বা ৩০৯ আরবী বছর ঘুমিয়েছিল; এখন
প্রশ্ন হল আমরা কিভাবে বুঝলাম যে এখানে সৌর ও
চন্দ্র পঞ্জিকার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে? বিষয়টা
কোরআনের আয়াতে উল্লেখ করা হয়নি বটে,
তবে আমরা বর্ণনার ধারা ও দিন সংখ্যার হিসেব
থেকে উক্ত ধারণা তৈরী করি; এখন প্রশ্ন হল
পবিত্র কোরআন কেন সরাসরি না বলে এইভাবে
ভেঙে বলল? যদি বিষয়টা যে কোন এক
পঞ্জিকার হিসেব হত তা হলে ১৮:২৬ আয়াতাংশ
যেখানে বলা হয়েছে ‘বলুন তারা কতকাল অবস্থান
করেছে, তা আল্লাহই ভাল জানেন ’ অর্থহীন
হয়ে যায়: কারণ আয়াতাংশ অনুযায়ী ৩০৯ বছরের
হিসেবটাও শতভাগ সঠিক নয় বলেই প্রতীয়মান হয়;
যদি হিসেবটা যে কোন এক পঞ্জিকার হিসেব হত
তাহলে তাকে বেঠিক বলা যায়না: এবার দেখি
হিসেবের গড়মিলটা কোথায়!
আমরা জানি প্রকৃত হিসেব অনুযায়ী গড়ে সৌর বছর
হয় ৩৬৫.২৪২৫ দিন আর চন্দ্র বছর হয় ৩৫৪.৩৬৭০৮
দিনে;
৩৬৫.২৪২৫ x৩০০ = ১০৯৫৭২.২৭৫;
৩৫৪.৩৬৭০৮ x ৩০৯ = ১০৯৪৯৯.৪২৭৭
১০৯৫৭২.২৭৫ – ১০৯৪৯৯.৩৬৭০৮ = ৭২.৮৪৭৩ দিন;
এখন যদি বলা হয়, যুবকরা ঠিক ৩০০ সৌর বছর ঘুমিয়ে
ছিল তাহলে ৩০৯ আরবী বছরের হিসেব শতভাগ
সঠিক থাকেনা, অর্থাৎ ৩০৯ হয়েও আরও ০.২৩৫৭
বছর কম হয়; সম্ভবতঃ এ কারণেই মহান স্রষ্টা
১৮:২৬ আয়াতে বলেছেন,‘বলুনঃ তারা কতকাল
অবস্থান করেছে, তা আল্লাহই ভাল জানেন’:
সৌর ও চন্দ্র বছরের দিবস সংখ্যায় অনুপাত
সূধী পাঠক আমরা জানি পবিত্র কোরআনে দিবস
শব্দটি একবচনে ব্যবহৃত হয়েছে ৩৬৫ বার;
বিজ্ঞান বলছে এক সৌর বছরে পূর্ণ দিবস সংখ্যা
৩৬৫ টি; অর্থাৎ আমাদের পৃথিবী বছরে সূর্যের
চারিদিকে ৩৬৫টি পূর্ণ পরিক্রমন শেষ করে; সূক্ষ
গড় হিসেবে বছরে সৌর দিন সংখ্যা হয় ৩৬৫.২৪২৫
দিন; অনুরূপ ভাবে এক চন্দ্রবছরে দিবস সংখ্যা
৩৫৪.৩৬৭০৮; এই দুইটি সংখ্যার অনুপাত করলে দাঁড়ায়
৩৬৫.২৪২৫/৩৫৪.৩৬৭০৮= ১.০৩০৬৮৯০১
পবিত্র কোরআনে ব্যবহৃত ৩৬৫টি একবচনে দিবস
শব্দের মোট গাণিতিক মান ২২৭৮১;
প্রথম থেকে ৩৫৪টি দিবস শব্দের মোট গাণিতিক
মান ২২১০৩
সংখ্যা দুইটির অনুপাত করলে দাঁড়ায় ২২৭৮১/২২১০৩=
১.০৩০৬৭
★
সূধী পাঠক এবার আমরা প্রাপ্ত অনুপাতগুলি তুলনা করি,
১. সৌর বছর ও চন্দ্র বছর শব্দদুইটির গাণিতিক মানের
অনুপাত করে পেয়েছি ১১৫/১১১=
১.০৩৬০৩০৩৬০৩
২. সৌর বছরে ও চন্দ্র বছরের দিন সংখ্যার অনপাত
কেরে পেয়েছি ৩৬৫.২৪২৫/৩৫৪.৩৬৭০৮=
১.০৩০৬৮৯০১
৩. পবিত্র কোরআনে দিবস শব্দটি ব্যবহৃত হওয়ার
মোট গাণিতিক মানের অনুপাত করে পেয়েছি
২২৭৮১/২২১০৩= ১.০৩০৬৭
এই অনুপাতগুলি থেকে দৃশ্যত প্রতীয়মান হয় যে,
মহান প্রভু সৃষ্টিজগতে যে অনুপাত দ্বারা সৃষ্টিকে
সুস্থিত করেছেন পবিত্র কোরআনে তাদের
বর্ণাতেও অনুরূপ অনুপাত রক্ষাকরে পবিত্র
কোরআনের অলৌকীকতাকে সমুন্বত
করেছেন; যা অবিশ্বাসী ও সন্দেহবাদীদের
চিত্তকে শান্ত করতে পারে ও পবিত্র কোরআন
সম্পর্কে তাদের অযৌক্তিক দাবীকে প্রশমিত
করতে পারে; এর পরেও যদি কেউ পবিত্র
কোরআনকে মানুষের রচনা বলে মনে করেন
তবে তা হবে শুধুমাত্র আবেগের তারণায় সত্যকে
অস্বীকার করা; মন যদি বিশ্বাসের দারগোড়ায় নাই
পৌঁছে থাকে তবে আসুন আমরা এই ‘দিবস’ নিয়ে
আরও কিছু সমন্বয় দেখি;
১৯ এর জালে দিবস শব্দটি
সূধী পাঠক,আমরা দেখেচি,পবিত্র কোরআনে
১৯ এর ব্যাখ্যাদান কারী আয়াত ৭৪:৩১ এ মহান স্রষ্টা
নিজেই বলেছেন,’১৯ শুধুমাত্র তত্বাবদায়কদের
সংখ্যাই নয়, এই সংখ্যা দূর্বলমনা কিতাবীদের মনের
বিশ্বাস আনয়ন ও বিশ্বাসীদের অন্তরকে দৃঢ় করার
লক্ষ্যে নির্ধারণ করা হয়েছে’; এই ধারণা প্রধান
করার পর পরই মহান স্রষ্টা চাঁদ, সুরুজ ও পৃথিবীর
পারস্পরিক সম্পর্কের কথা বলেছেন, আমরা এবার
দেখবো এই সম্পর্কের মধ্যে ১৯ এর কি প্রভাব
রয়েছে; আমরা ইতিমধ্যেই দেখেছি সৌর ও চন্দ্র
পঞ্জিকা উভয়েই কোরআনিক সম্পর্কে আবদ্ধ;
১৯ শুধুমাত্র দোযখের আগুনের তত্বাবদায়কই নয়
আমাদের সৌরমণ্ডলের কেন্দ্রস্থিত আগুনেরও
তত্বাবদায়ক;
সৌর দিবস সংখ্যা ৩৬৫ সরাসরি ১৯ দ্বার বিভক্ত না হলেও
দিবসগুলির গাণিতিক মানের যেগফলটি ১৯ দ্বারা বিভক্ত;
২২৭৮১= ১৯ x ১১৯৯;
এক বচনে দিবস পবিত্র কোরআনে ব্যবহৃত
হয়েছে ৩৬৫ বার, যা সরাসরি ১৯ দ্বারা বিভাজ্য নয়,
আবার বহুবচনে ব্যবহৃত হয়েছে ৩০ বার, এটিও
বিভাজ্য নয়, এছাড়া দিবস শব্দের আরও ৮০টি জাতক
শব্দ রয়েছে; এই তিনটি সংখ্যাকে যোগ করলে
দাঁড়ায় ৪৭৫ যা ১৯ দিয়ে বিভাজ্য
৪৭৫=১৯ x ২৫ ; এই ৪৭৫টি শব্দ উল্লিখিত
হয়েছে মোট ৪৩৭টি আয়াতে; এই সংখ্যাটিও ১৯
দ্বারা বিভাজ্য;
৪৩৭=১৯ x২৩ ;
সৌর-চন্দ্র অনুপাতের মধ্যে লুকিয়ে আছে এক
মহা বিষ্ময়
★ আরো মিরাকল দেখুন-
. আসহাবে কাহাফ বা গুহার অধিবাসিদের বর্ণনা
থেকে জানা যায় ওরা গুহার ভিতর ৩০৯ বছর ঘুমন্ত ছিল।
এই গুহার অধিবাসিদের বর্ণনা আছে, কোরআনের
সূরা কাহাফের ৯ থেকে ২৫ নং আয়াতে। এই আয়াত
কয়টির মোট শব্দের সংখ্যা গণনা করুন্ ৩০৯ টি শব্দ
পাবেন!
** বিস্ময় কুরআন!
======================
মৃত্যুর পরের জগতটা কেমন? এই
প্রশ্নের উত্তর
কেবল
মৃতরাই দিতে পারবে। তবে মৃত্যুর
পরের জগত
কেমন এই
প্রশ্মের উত্তর খুঁজতে বিজ্ঞান
চেষ্টা করে
যাচ্ছে
বহুকাল ধরে।
ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটন
ইউনিভার্সিটির একদল
গবেষক
প্রায় চার বছর ধরে দুই হাজার
লোকের উপর
একটা জরিপ
করে ,যেসব লোক জীবনের কোন
পর্যায়ে
কার্ডিয়াক
এরেস্টের শিকার হয়েছিল এবং
তাদের হার্ট,
ব্রেইন
ক্লিনিকালি কিছু সময়ের জন্য
বন্ধ হয়ে
গিয়েছিল।
এই দুই হাজার ব্যাক্তিকে প্রশ্ন
করা হয়, যে
সময়টাতে
উনারা ক্লিনিকালি ডেড ছিলেন
সে সময়টার
কোন কথা
মনে আছে কিনা?
এদের মধ্যে ৪০% পার্সেন্ট লোক
গবেষকদের
অবাক করে
দিয়ে বলেন হা যখন তারা
ক্লিনিকালি ডেড
ছিলেন সেই
সময়টার কিছু স্মৃতি আছে তাদের্।
মনে রাখবেন
এটা
কিন্তু অসম্ভব?
কারণ তখন তাদের হার্ট এবং
ব্রেইনের
কার্যাবলী বন্ধ
ছিল। তাহলে সে সময়ের স্মৃতি
থাকে কিভাবে?
মেমোরি জমা হতে হলে আগে
মেমোরি কার্ড
তো কাজ
করতে হবে?
এমন কি একজন ব্যাক্তি এটাও মনে
করেছিলেন
,যে তিনি
সে সময়টাতে তার দেহ থেকে বের
হয়ে যান এবং
রুমের
কোণায় দাড়িয়ে তার দেহটাকে
দেখেন।
আবার কিছু ব্যাক্তি বলেন
ক্লিনিকালি ডেড
থাকার
সেই সময়ে তারা তাদের সামনে
একটা খুব
উজ্জল আলো
দেখতে পেয়েছিল।
এই উজ্জল আলোটা আসলে কি
ছিল? মৃত্যুর
পরের জগতের
আলো? নাকি এই আলো কোরআনে
বর্ণিত
আজরাইল বা
বাইবেলে বর্ণিত এঞ্জেল অফ
ডেথ যিনি মানুষের
জান
কবচ করতে আসেন?
এই প্রশ্নের উত্তর আমরা কোনদিন
পাবোনা?
এই গবেষণার সাথে দ্বিমতও ও
আছে অনেক এবং
সীমাবদ্ধতাও কম না।
তবে নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্স
নিয়ে এই
রিসার্চ আরো
একটি প্রশ্নের সামনে দাড় করিয়ে
দেয় আমাদের
কে?
যেহেতু তারা ক্লিনিকালি ডেড
ছিল এবং তাদের
ব্রেইন
,হার্ট বন্ধ ছিল তারপরও ওই
সময়টাতে
কনশাসনেস ছিল
বলে দাবী করছে কিছু লোক
তার মানে কি দাড়ায় মানবদেহ
শুধুই একটি
বায়োলজিক্যাল সৃষ্টি না। এই
দেহের ভিতরে
একটা
আত্মা বা soul আছে যা সচেতন
থাকে এবং যার
কার্যক্ষমতার উপর মানবদেহের
কোন পরিবর্তন
ভূমিকা
রাখেনা?
Souls really exist?
এই প্রশ্মের উত্তর খুঁজতে আমাদের
যেতে হবে
১৯০৭
ম্যাসাচুসেটসে। ওই সময় ড.
ডানকান
ম্যাগডাওগেল ডেড
ওয়েইট এক্সপেরিমেন্ট নামের এক
এক্সপেরিমেন্ট
করেন
মানুষ এবং কুকুরের উপর্। ডক্টর
ডানকান ছয়জন
মৃত্যু
পথযাত্রী মানুষের ওজন নেন এবং
তারা মারা
যাওয়ার
একদমপর মুহুর্তেই আবার তাদের
ওজন পরিমাপ
করেন।
দেখা যায় প্রতিটা ব্যাক্তিই
মৃত্যুর একদম
ইমিডিয়েট
পরে ৩-৪ আউন্স করে ওজন হারায়।
এটা কিন্তু
মৃত্যুর একদম
পরের মিনিটে নেয়া ওজন। সুতরাং
শরীর ফুলে
যাওয়া বা
ইত্যাদি কারণ এক্ষেত্রে রুলড
আউট।
এরপর ডক্টর ডানকান একইভাবে ১৫
টি কুকুরের
ওজন নেন।
কিন্তু দেখা যায় কুকুরগুলা মৃত্যুর
পরে ওজন
হারায়নি।
ডক্টর ডানকান তখন এই সিদ্ধান্ত
নেন ছয় জন
মানুষ মৃত্যুর
ইমিডিয়েট পরে যে ওজনটা
হারিয়েছে তিন থেকে
চার
আউন্স। এটা আসলে সেই মানুষদের
আত্মা বা
সোলের
ওজন।
যদিও ডক্টর ডানকানের এই
এক্সপেরিমেন্ট নিয়ে
অনেক
বিতর্ক আছে। অনেক ভুল
আছে। .তার দেয়া
সিদ্ধান্তও
সার্বিকভাবে প্রমাণিত না। বলা
যায় এটা একটা
অপ্রমাণিত থিউরি যা দিয়ে
মানুষের আত্মা
আছে যার
ওজন ৩/৪ আউন্স এই সিদ্ধান্তে
আসা যায়না।
মৃত্যু নিয়ে মানুষ এভাবে ভেবে
গেছে সৃষ্টির শুরু
থেকে।
যে মানুষটা আগের দিন বলেছিল
- তুমি কি খেয়েছ?
পরেরদিন সেই মানুষটা মারা
গেলে তার কথাগুলো
কোথায় যায়। কেন ওই শরীরটা
থামার সাথে
সাথে
ভেতরের কথাগুলো হারিয়ে যায়।
যদি আত্মা বা
সোল
বলে সত্যিই কিছু থাকে সে সোল
কি দুর থেকে
দাড়িয়ে
প্রিয়জনদের কান্না দেখে? এমন
হাজারো
প্রশ্ন জাগে
মনে
মৃত্যু নিয়ে নন লিনিয়ার
স্টোরিলাইনের একটা
এপিক
মুভি হল ফাউনন্টেইন। ড্যারেন
এরোনফস্কির
বানানো
হিউ জ্যাকম্যান অভিনিত। এখানে
জ্যাকম্যান
একজন
ডাক্তার যার স্ত্রী ক্যান্সার
রোগী আর
কিছুদিন পরেই
মৃত্যু হবে যার
জ্যাকম্যান চেষ্টা করে যাচ্ছে
যেভাবেই হোক
প্রিয়তমাকে বাচানোর মেডিসিন
আবিস্কার
করতে
ঠিক একই ভাবে পাচশ বছর আগে
টমাস ভার্ডে
দক্ষিণ
আমেরিকার জঙ্গলে খুজে
বেড়াচ্ছে রুপ কথার ট্রি
অফ
লাইফ যার মাধ্যমে বাচাবে সে
তার রাণী
ইসাবেলাকে।
তেমনি তিন নাম্বার গল্পে
ফিউচারের হিউ
জ্যাকমেনকে দেখা যায়
স্পেসশিপে করে
মহাকাশে ট্রি
অফ লাইফের সন্ধানে খুজে
বেড়াচ্ছে। সেও
মৃত্যুকে
থামিয়ে দিতে চায়
ফাইন্টেইন মুভির গল্পটা আমাদের
সবার গল্প।
আমরা
প্রত্যেকেই মৃত্যুকে থামিয়ে দিতে
চাই। আমাদের
নিজেদের কাছ থেকে না।
আমাদের বাবা মা ভাই
বোন
প্রিয়তমা আপন জন দের কাছ
থেকে। আমরা
অনেক শক্ত
করে আগলে রাখি। লাইফ
সাপোর্টে রেখে আশা
করি।
হয়ত ,হয়ত সে ফিরবে
কিন্তু হায় মৃত্যুকে হারানো
যায়না। দিনের শেষে
মৃত্যুই
সবচাইতে বড় সত্য
All men must die
==================
মৃত্যুর সময় ও মৃত্যুর পর নাস্তিকে আক্ষেপ, হায়...!!!!!! বিশ্বাসীরা কতভাবেই না আমাদের বুঝিয়েছিল যে স্রষ্টা সত্যি, আখেরাত সত্যি, জান্নাত সত্যি জাহান্নাম সত্যি, এসবের কত নিদর্শন ও আমাদের দেখানো হয়েছিল, কি ভুলই না করেছিলাম বিশ্বাস না করে!!!! আজতো আর রেহাই নেই।
হায়..!!!! এখন কি হবে.. #আর অমুসলিমরা তার দ্বিগুন আক্ষেপ করে বলবে, হায়..!!!এটা কি হল? এতো দেখছি মুসলিমদের কথাই সত্য। তারা কত ভাবেই না আমাদের বুঝিয়েছিল যে ইসলাম/ কোরআান ই সর্বশেষ ও চুরান্ত ধর্ম ও ধর্ম গ্রন্থ এমনকি আমাদের গ্রন্থও
তো সে সংবাদই দিয়েছিল, কিন্তু একবারও কর্নপাত করি নি, বিশ্বাস করি নি। ইসলামকে মেনে নিই নি। হায় আফসোস..!! এখন কি হবে।।।
#এরপর নামধারী মুসলিমরা তার চতুর্গুন আক্ষেপ করে বলবে, হায়..!হায়..! এ কি ভুল করলাম..!! ইসলাম পেয়েছিলাম, কোরআান পেয়েছিলাম, প্রতিটা মূহুর্ত হুজুরেরা/মুমিনেরা কত শতবার বলেছিল আন্যায় কাজ ছাড়, জেনা করোনা, মদ্য পান করো না, নামাজ পড়, রোজা কর, যাকাত দাও, হজ্জ কর, কত কষ্ট করে ঐ মুয়াজ্জিন ভোরে ঘুম থেকে উঠে নামাজের জন্য কতই না আহ্বান করত, কিন্তুু কোন সারা দেই নি। হায়.আফসোস..! হায় আআফসোস..!!! আনেক তো সময় পেয়েছিলাম, ভেবেছিলাম বয়স হলে সব করব, কিন্তু দেখতে দেখতে সব সময় ফুরিয়ে গেল, কাল করব কাল করব বলে আরতো কিছুই করা হল না, কেন এমনটা করলাম?? সবই তো পেয়েছিলাম... কেন অবহেলা করলাম.. কেন অলসতা করলাম.. এখন তো আমার জাহান্নাম ছাড়া কোন উপায় নেই.. সবশেষে সবাই বলবে, হে আল্লাহ, আমাকে আরেকটি বার সুযোগ দাও... আমি তোমার সব বিধান মেনে চলব।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।। কিন্তু না, আর কোন সুযোগ আসবেনা। কারন এখন পর্যন্ত তোমার কাছে মৃত্যুর পরবর্তী সকল অবস্থার কথা হাজারো নোটিশ দেওয়া হচ্ছে, হাজারো মুমিন তোমার জন্য মেধা দিয়ে, সময় দিয়ে, শ্রম দিয়ে, এমনকি রক্ত ও জীবন দিয়ে তোমাদের সামনে কোরআানের বানীকে তুলে ধরছে। কিন্তু তুমি শয়তানের পথ অবলম্বন করেছ তাই তোমার জায়গাটাও হবে শয়তানের সাথে, জাহান্নামে।।।।।
=======================================
মনোবিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন: কিশোরী বয়সে মেয়েদের যৌনইচ্ছা সবচেয়ে বেশী হয়। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌনইচ্ছা ও চাহিদা কমতে থাকে, ২৫ এর পর এ বিষয়ে তাদের হয় পড়ন্ত বেলা। এরপর মেয়েরা স্বামীর প্র্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু সে কোন সমস্যা ছাড়াই মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করেও থাকতে পারে।
মনো ও যৌনবিজ্ঞানীরা আরো জানাচ্ছেন: মেয়েদের যৌনচাহিদা পুরুষদের ৪ ভাগের ১ ভাগ।
মনোবিদ জুডিথ এডিসন জানিয়েছেন. কুড়ির শেষ থেকেই মেয়েদের শরীরে সন্তান ধারনের ক্ষমতায় ভাটা পড়ে এবং মধ্যচল্লিশ আসতেই সে সন্তান ধারনের প্রায় শেষ সীমায় এসে দাঁড়ায়।
উপরের কথাগুলোর সত্যতা সম্প্রতি বাংলাদেশে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা থেকেও উপলব্দি করা যায়।
বাংলাদেশের বিবাহিত মহিলাদের প্রায় ৩০ ভাগ মহিলা জীবনের কোনও না কোনও সময় স্বামীর মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের শিকার হয় বলে জানাচ্ছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)। সম্প্রতি তাদের প্রকাশিত একটি প্রকাশনা থেকে জানা যায় যে, ২০ থেকে ৩৪ বছর বয়সী বাংলাদেশের বিবাহিত মহিলাদের প্রায় ৩০ ভাগ মহিলা জীবনের কোনও না কোনও সময় স্বামীর মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের শিকার হয়। নারী নির্যাতন নিয়ে "ভায়োলেন্স অ্যাগেইনস্ট উইমেন (ভিএডব্লিউ) সার্ভে ২০১১" শীর্ষক এক সমীক্ষায় উত্তরদাতা প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মহিলা জানিয়েছেন, স্বামীর ইচ্ছা অনুযায়ী যৌন সম্পর্ক না করলে স্বামী কিছু করে কি না, সে ভয়ে শারীরিক সম্পর্ক করতে বাধ্য হন তারা।
এই সমীক্ষা এটা স্পস্ট করে দিল যে, ২০ বছর বয়স হলেই মেয়েরা স্বামী'র আহবানে যৌনকর্ম করাকেও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে বলে মনে করছে। অর্থাৎ এই বিষয়ে তাদের প্রকৃত চাহিদা সত্যিই কমে যায়।
তাহলে “বাংলার নারী কুড়িতে বুঁড়ী” প্রবাদটির তথ্যগত ভিত্তি অবশ্যই আছে।
মেয়েদের এই অনুভূতি যে পুরুষদের মতো প্রবল নয় এবং তারা যে এর তাড়ণায় ধর্য্যহারা হন না এর প্রমাণ হলো পুরুষরাই ধর্ষক হয়, কখনও মেয়েরা ধর্ষক হয় না। যদি পুরুষের মতো একইরূপ আগ্রাসী যৌন অনুভূতি মেয়েদের মধ্যেও থাকতো তবে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে ২০১০ সালে যে ৮৪,৭৬৭ টি ধর্ষণকার্য "সু-সম্পন্ন" হয়েছে এর অর্ধেক সংখ্যক মেয়েদের দ্বারা "সংঘঠিত" হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অর্ধেকতো দূরের কথা মেয়েদের দ্বারা এর "একটি" ঘটনাও ঘটেনি, তখন এবং এখন।
উল্লেখ্য যে, ধর্ষণকার্যে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের পুরুষেরাই বিশ্বসেরা। তাদের রেকর্ডের কাছাকাছিও অন্য অঞ্চলের পুরুষেরা পৌঁছতে পারে না। তবে তাদের রেকর্ড ভাঙ্গার জন্য ভারতের পুরুষেরা জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে মিডিয়া আমাদেরকে জানাচ্ছে।
==============================
মনোবিজ্ঞানের একটা বিশেষ নীতি - আপনি যাকে ঘৃণা করবেন তার ভাল কাজকেও ঘৃণা করবেন, আর যদি সে কাজটি তার জন্য গৌরভ বয়ে আনে তা আপনার জন্য তীব্র যন্ত্রণাদায়ক হবে।
আসা করি আর কথায় সবাই এক মত হবেন।
নাস্তিকদের ক্ষেত্রে ঠিক একই থিওরি কাজ করে। যাদের ধর্মিয় উপাসনা ভাল লাগে না তাদের সামনে ধর্ম ধর্ম করলে সেইটা তার জন্য বিষ হয়ে যাবে।
প্রত্যেক নাস্তিক যে যার নিজস্ব ধর্মকে সর্বাধিক ঘৃণা করে, কারণ সেইটা থেকেই সে মুক্তি পেয়েছে। আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ঘৃণা করে যে ধর্ম সেইটা হলো ইসলাম। কারণ ইসলামের সুনাম সাড়া বিশ্ব ব্যাপি তুলপাড়। আর সেই জন্য নাস্তিকদের ঘৃণার মাত্রাটাও তুলপাড়, আর এই জন্য নাস্তিকদের বাননো বদনামের অভাব নেই বিশ্বব্যাপি,প্রথমত মিডিয়াকে এদের হাতিয়ার বানিয়েছে যেন এই সুনাম গুলোকে ঢাকা যায়, দ্বিতীয়ত সন্ত্রাসবাদীর কলঙ্ক দিয়ে ইসলামকে ঢালার চেষ্টাও করছে যেইটা অনেকাংশে সফলও হয়েছে।যদিও জ্ঞানীরা এইটা তোয়াক্কা করে না। তাদের ঘৃণা ছড়ানোর কাজ অভ্যাহৃত রেখেছে।
ইসলামে কোনরূপ ত্রুটি না থাকলেও এরা ত্রুটি বের করেছে। প্রশ্ন করতে পারেন, ত্রুটি না থাকলে বের হয় কেমনে?
যেইসব ত্রুতি বের করেছে সেগুলো দেখলে মনে হয় কোনদিন সে বই পড়ে দেখেনি। আর মিথ্যাচার এর অন্ত নেই। আমি আগেই বলেছি যাকে আপনি ঘৃণা করেন তার সব কাজই আপনি ঘৃণা করবেন তাই ইসলাম যতই শান্তির কথা বলুকনা কেন সবই তাদের কাছে অশান্তির বিষয়।












